প্যারেন্টিং ও শিশু বিকাশ
About Course
প্যারেন্টিং ও শিশু বিকাশ সংক্ষেপিত রূপরেখা
১. প্যারেন্টিং এর ইতিকথা
-
প্যারেন্টিং মানে হলো শিশুর লালন-পালন, দিকনির্দেশনা ও মানসিক বিকাশের ইতিহাস ও ধারা।
-
যুগে যুগে প্যারেন্টিং-এর ধরণ পরিবর্তিত হলেও এর মূল লক্ষ্য একই—শিশুকে সুস্থ, সুশিক্ষিত ও দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা।
২. শিশুর মস্তিষ্ক ও মনের বয়সভিত্তিক বিকাশ
-
শিশু বয়স অনুযায়ী মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ লাভ করে।
-
জন্ম থেকে কৈশোর পর্যন্ত মস্তিষ্কের গঠন ও কার্যকারিতায় ধাপে ধাপে পরিবর্তন ঘটে।
-
অভিভাবকের আচরণ ও পরিবেশ এই বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে।
৩. মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উদ্দীপনা (Brain Function Stimulation) অনুযায়ী শিশুর বৃদ্ধি
-
শিশুর শেখা, খেলা ও পরিবেশগত অভিজ্ঞতা মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ সক্রিয় করে।
-
সঠিক উদ্দীপনা (যেমন—শিক্ষণীয় গেম, গল্প শোনা, ইতিবাচক আলাপ) মস্তিষ্কের দ্রুত বিকাশে সহায়তা করে।
৪. মস্তিষ্কের বিকাশ: ডান ও বাম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা
-
ডান মস্তিষ্ক: সৃজনশীলতা, কল্পনা, আবেগ, সংগীত ও শিল্পকলার নিয়ন্ত্রণ করে।
-
বাম মস্তিষ্ক: বিশ্লেষণ, যুক্তি, ভাষা, গণিত ও পরিকল্পনার সাথে সম্পর্কিত।
-
উভয় মস্তিষ্কের সুষম ব্যবহার শিশুর পূর্ণাঙ্গ বিকাশে অপরিহার্য।
৫. অভিভাবকের প্রকারভেদ ও শিশু বিকাশে ভূমিকা
-
অভিভাবকের আচরণের ধরন অনুযায়ী শিশুর ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠে।
-
যেমন: কঠোর, নমনীয়, উদার বা নির্দেশনামূলক অভিভাবক।
-
সঠিক দিকনির্দেশনা ও ভালোবাসা শিশুর আত্মবিশ্বাস ও সামাজিক দক্ষতা বাড়ায়।
৬. লার্নিং সিস্টেম: প্রকারভেদ ও মেমোরাইজেশন
-
লার্নিং সিস্টেম: শেখার ধরণ, যেমন ভিজ্যুয়াল (দৃশ্য), অডিটরি (শ্রবণ), কাইনেস্টেটিক (স্পর্শ/অভ্যাস)।
-
শেখা ৩ ধাপে ঘটে: গ্রহণ (Input) → প্রক্রিয়াকরণ (Processing) → সংরক্ষণ (Memory Storage)।
-
পুনরাবৃত্তি, চিত্র, গল্প ও সংযোগমূলক কৌশল শিশুর স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী করে।
Course Content
প্যারেন্টিংস
-
প্যারেন্টিং এর ইতিকথা
-
শিশুর মস্তিষ্ক ও মনের বয়সভিত্তিক বিকাশ: অভিভাবকদের জন্য পূর্ণাঙ্গ প্যারেন্টিং গাইড
-
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উদ্দীপনা ( Brain Function Stimulation ) অনুযায়ী কিভাবে শিশুর বর্ধন হয়।
-
মস্তিস্কের বিকাশ , ডান ও বাম মস্তিস্ক কিভাবে কাজ করে।
-
অভিভাবকের প্রকারভেদ ও শিশু বিকাশের ভুমিকা।
-
লার্নিং সিস্টেম কী? কত প্রকার ও কী কী । কিভাবে মেমরাইজ হয়।